রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
দুমকিতে অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিল প্রশাসন দুমকিতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত- ৫ শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক কুবি ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু ২৭ নভেম্বর, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল মানসিক প্রতিবন্ধী নারীর সিলেট-৪ আসনে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী প্রকৌশলী রাশেল উল আলম দেশে ফিরলেন নাসিরনগরে প্রায় অচল ১ ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা, ভোগান্তিতে ক্রেতা বিক্রেতা ঠাকুরগাঁওয়ে দুধ দিয়ে গোসল করে রাজনীতি থেকে বিদায় নিলেন বিএনপির এক নেতা ভোলাগঞ্জে সাহাব উদ্দিনকে গণসংবর্ধনা চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে গণসংহতি আন্দোলনের মনোনয়ন পেলেন নুরুদ্দীন চৌদ্দগ্রামে বাতিসা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশে অফিস উদ্বোধন ভূমিকম্প আতঙ্কে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা কুবিতে শিক্ষক নিয়োগে বাধার অভিযোগ, শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন পটুয়াখালীর দুমকিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় সভা অস্ত্র-গুলি ও ইয়াবা সহ চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রেফতার মুরাদনগরে মোবাইল কোর্ট ও বিশেষ অভিযানে কারাদণ্ড, অর্থদণ্ড ও অবৈধ ড্রেজিং সরঞ্জাম জব্দ দোয়ারাবাজারে স্বতন্ত্র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের সমর্থনে পথসভা ও গণসংযোগ অনুষ্ঠিত সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব ছাড়া এদেশে উন্নয়ন সম্ভব নয়- জাহিদুর রহমান ঝিনাইগাতীতে গারো সম্প্রদায়ের বৃহৎ সামাজিক উৎসব ওয়ানগালা নবান্ন শুরু নাসিরনগরে ১০ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত এক আসামী গ্রেপ্তার

নাসিরনগরে প্রায় অচল ১ ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা, ভোগান্তিতে ক্রেতা বিক্রেতা

মোঃ সাইফুল ইসলাম, নাসির নগর (ব্রাহ্মণবাড়ীয়া) প্রতিনিধিঃ

অদৃশ্য কারণে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার হাওর বেষ্টিত নাসির নগর উপজেলায় দীর্ঘদিন ধরে প্রায় অচল হয়ে পড়েছে ১ ও ২ টাকার ধাতব মুদ্রা। ব্যাংক, ব্যবসায়ী, ভিক্ষুক—কেউই এখন আর এই মুদ্রা নিতে চান না। ফলে ক্রেতা–বিক্রেতা সবাইকে পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে।

মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালের ৪ মার্চ বাংলাদেশে টাকার প্রচলন শুরু হয়। পরে ধাতব মুদ্রা ১ টাকার কয়েন চালু হয় ১৯৭৫ সালে এবং ২ টাকার ধাতব মুদ্রা চালু হয় ২০০৪ সালে।
কিন্তু গত আট থেকে দশ বছর ধরে নাসির নগরসহ ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলায় এই কয়েনগুলো একেবারেই অচল হয়ে আছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, কেউ এক দুই টাকার কয়েন নেয় না, ব্যাংকেও জমা দেওয়া যায় না। ফলে দোকানে খুচরা লেনদেনে বড় বিপাকে পড়ছেন তারা।

৪, ৯, ১৪, ২৯, ৩৪, ৪৯, ৯৯ টাকা বিল হলে বাকি রাখতে হয় বা চকলেট দিয়ে সমন্বয় করতে হয় ক্রেতা বিক্রেতাকে। ভিক্ষুকরাও কয়েন নিতে নারাজ।

এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীরা বলেন, ১ টাকা ও ২ টাকার কয়েন সচল করতে হলে প্রশাসনের কঠোর উদ্যোগ জরুরি। না হলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে এই মুদ্রাগুলো একেবারেই অচেনা হয়ে যাবে।

ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, ব্যাংক ১ ও ২ টাকার কয়েন জমা দিলে নিতে চায় না, কোন কোম্পানির প্রতিনিধিও ১ ও ২ টাকার কয়েন নেয় না। এতে করে ১ ও ২ টাকার কয়েন পুরোপুরি অচল হয়ে পড়েছে বলে জানায় তারা।

ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ সরকারের নিকট ১ ও ২ টাকার কয়েনের বিষয়ে দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১২-০৬৮৯৫৩