সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে ইসলামী আন্দোলনের মনোনয়নপত্র দাখিল সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারী থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন আজ শেরপুর-২ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ইঞ্জিনিয়ার ফাহিম চৌধুরী চৌদ্দগ্রামে মাদরাসার অবহেলায় ১১ শিক্ষার্থী পরীক্ষা বঞ্চিত লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে বিএনপি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল কক্সবাজারে হোটেল অভিযান, নারীসহ আটক ৭ গোসাইরহাটে ডাকাতি, দম্পতি কুপিয়ে জখম ও লুট নাটোর-২ আসনে জামায়াত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র দাখিল সারাদিনেও সূর্যের দেখা মেলেনি পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটায় ইসরাইলের হামলার পর ফিলিস্তিনি গ্রাম অবরুদ্ধ লংগদুতে অপারেশন ডেভিল হান্ট ফেজ-২ এর অভিযানে গ্রেফতার ১ নির্বাচনকে সামনে রেখে সাইবার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ হচ্ছে কাল, সংগ্রহ করেছেন ২৭৮০ জন সংখ্যালঘু পরিস্থিতি নিয়ে দিল্লির মন্তব্য প্রত্যাখ্যান ঢাকার ভবানীপুর যুব কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ব্যতিক্রমধর্মী শীতের পিঠা উৎসব সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ সেল কমলনগর উপজেলা শাখা শপথ অনুষ্ঠান শেরপুরে এক নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু কোম্পানীগঞ্জে তালামীযে ইসলামিয়ার ফুড়ারপার শাখার শীতবস্ত্র বিতরণ সম্পন্ন বরিশাল-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী এস সরফুদ্দিন সান্টুর মনোনয়ন দাখিল

আ. লীগ নিষিদ্ধ না হলে প্রয়োজনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হবে: রাশেদ খান

আওয়ামী লীগকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণে জাতীয় সংলাপ ডাকার আহ্বান জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। অন্তর্বর্তী সরকার এতে রাজি না হলে প্রয়োজনে সরকার বিলুপ্ত করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করার কথা বলেন তিনি।

সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টকে ঘিরে উত্তপ্ত হয় রাজনীতির মাঠ। যেখানে তিনি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার চেষ্টা চলছে বলে জানান। তাছাড়া সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসও আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হবে না বলে মন্তব্য করেছেন। যা নিয়ে কঠোর অবস্থানের ঘোষণা দিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ।

এবার এই রাজনৈতিক দলের সাধারণ সম্পাদক ফেসবুকে একটি বার্তা দিয়েছেন। যেখানে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে নিজের অবস্থান জানিয়েছেন। রাশেদ খানের দেওয়ার ফেসবুক পোস্টটি যুগান্তর অনলাইন পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

আ.লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রধান উপদেষ্টাকে জাতীয় সংলাপ ডাকার আহ্বান করছি। প্রধান উপদেষ্টা যদি আগামীকালই এই সংলাপ ডাকে আগামীকালই আ.লীগ নিষিদ্ধ হবে। এখন কথা হলো, সেই সংলাপ কি ডাকা হবে?

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে দুজন ছাত্র উপদেষ্টা আছেন, তারা সরকারের অন্যান্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে কথা বলে সংলাপ ডাকতে চাপ প্রয়োগ করুক। যদি তাদের কথা না শোনে, তাহলে পদত্যাগ করে জনতার কাতারে আসুক। তারপর জনগণ সরকারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে। প্রয়োজনে এই সরকার বিলুপ্ত করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হবে। সেই সরকার আ.লীগকে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য থাকবে।

সত্যিই যদি আ.লীগকে সত্যিই নিষিদ্ধ চান, তবে জাতীয় সংলাপ ডাকতেই হবে এবং এক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখতে হবে ছাত্র উপদেষ্টাদের। আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি, কোন দল পাবলিক সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে গিয়ে বলতে পারবে না, আ.লীগকে নিষিদ্ধ চায় না।

সুতরাং জাতীয় ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সংলাপের মাধ্যমেই নিষিদ্ধ হোক গণহত্যাকারী দল আ.লীগ। আ.লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত  রাজনৈতিক ও সরকারি সিদ্ধান্তের বিষয়। এবং সেটির আয়োজক হতে হবে সরকারকে। আর যদি সেটি না হয় আ.লীগ পুনর্বাসনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আজীবন থেকে যাবে দায়ী। দ্রুত সময়ের মধ্যে যদি নিষিদ্ধ ইস্যুটা সমাধান না করা হয়, তাহলে ধরে নিবো নিষিদ্ধের ইস্যু জিইয়ে রেখে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়া হচ্ছে!

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১২-০৬৮৯৫৩