সোমবার, ১৪ Jul ২০২৫, ০১:৪০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
শিবগঞ্জে বিএনপির সদস্য নবায়ন কার্যক্রম অনুষ্ঠিত নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ দিনব্যাপী ‘৩য় আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব ২০২৫’ শুরু আলিপুর মৎস্য বন্দরে এক ট্রলারে ধরা পড়লো ৬৫ মণ ইলিশ রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান পেলেন গুণীজন সম্মাননা ভূরুঙ্গামারীতে ট্রাক-অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের শিশুসহ নিহত ২, আহত ৩ জাতিসংঘের পারমাণবিক পর্যবেক্ষণ সংস্থার সাথে সহযোগিতা ‘নতুন রূপে’ ইরান প্রধান বিচারপতির নিয়োগসহ ৩টি বিষয়ে আলোচনায় ঐকমত্য কমিশন ফরিদপুরে ইসলামী যুব আন্দোলনের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত জবি ক্যারিয়ার ক্লাবের নতুন সদস্যদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত আওলাই ইউনিয়ন জামায়াতের উদ্যোগে দিনব্যাপী শিক্ষা বৈঠক অনুষ্ঠিত ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে, চৌদ্দগ্রামে ফ্যাসিবাদ বিরোধী ছাত্র ঐক্যের বিক্ষোভ সারাদেশে নির্মম হত্যাকান্ড ও চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে চৌদ্দগ্রামে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিক্ষোভ মিছিল মিটফোর্ডের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচারে সরকার বদ্ধপরিকর : আইন উপদেষ্টা ১৬ জুলাই উপলক্ষে বেরোবিতে দিনব্যাপী কর্মসূচির ঘোষণা বাঘাইছড়িতে জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আলিপুর মৎস্য বন্দরে এক ট্রলারে ধরা পড়লো ৬৫ মণ ইলিশ

 

মোঃ সোহাগ আহমেদ, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালীর আলিপুর মৎস্যবন্দরে এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ মাছ ধরা পড়েছে। এ ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার টাকায়।

রোববার (১৩ জুলাই) দুপুরে এসব মাছ আলীপুরে মেসার্স খান ফিস নামে একটি আড়তে নিয়ে এলে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি হয়। এর আগে মাছগুলো শুক্র ও শনিবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে গভীর সমুদ্রে ধরা পড়ে।

জানা গেছে, এফবি সাদিয়া-২ নামের মাছ ধরা ট্রলারটি গত ৯ জুলাই আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেললে কাঙ্ক্ষিত মাছগুলো ধরা পড়েছে।

মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে ৩টি আকারে আলাদা করা হয়। ১ কেজি ওজনের মাছ মণ প্রতি ৯৫ হাজার টাকা, ৬০০-৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৭০ হাজার টাকা ও ৪০০-৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ ৫৬ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ১ লাখ ১৭ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ১৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

ট্রলারের মাঝি শাহাবুদ্দিন বলেন, ৯ জুলাই আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে যাই। ফিশিং করতে করতে কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার পরে দফায় দফায় বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়েছি বহুবার। এই প্রথম ভালো পরিমাণে মাছ পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।

খান ফিসের ম্যানেজার মো. সাগর ইসলাম বলেন, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। বৈরী আবহাওয়া জেলেরা দিশাহারা হয়ে পড়ে। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন জেলেরা।

এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, দীর্ঘদিন নিষেধাজ্ঞা ও বৈরী আবহাওয়ায় জেলেরা লোকসানে জর্জরিত হয়েছেন। কিছুদিন ধরে ভালো পরিমাণ মাছ পেয়েছে। এটা নিষেধাজ্ঞার সুফলও বলা যায়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১২-০৬৮৯৫৩