বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ১২:৪৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
শ্রম বিষয়ক মিডিয়া পুরষ্কার পাওয়ায় সাংবাদিক এমদাদকে গণ সংবর্ধনা শিবগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন জান্নাতি হত্যা মামলা: মুখোশধারীদের হুমকিতে আইনজীবী আতঙ্কে কুড়িগ্রাম উলিপুরে মসজিদের জায়গা নিয়ে বিরোধ: বৈঠকে সংঘর্ষ, থানায় মামলা ইবির উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগে নবীন বরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠিত কৃষ্ণচূড়া ফুলে সাজানো মাভাবিপ্রবি ক্যাম্পাস লালমনিরহাটে গৃহবধূর আত্মহত্যা: অসুস্থতা ও আর্থিক সংকটই কারণ বলে ধারণা ভালুকার পাঁচ তরুণের মানবিক উদ্যোগে গাজায় খাবার পেল ২০০ জন মানুষ চৌদ্দ হাত জায়গায় বসত মিলেনি খোদেজার,থাকেন অন্যের বাড়িতে চৌদ্দগ্রামে মহাসড়কে পাশ থেকে লাশ উদ্ধার ‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে বাতিল হচ্ছে আগের ৯টি ধারা ও ৯০ শতাংশ মামলা’’ শাহজাদপুরে পানির মধ্যে দাঁড়িয়ে সোনাই নদী খননের দাবি কৃষক ও জেলেদের ঐতিহাসিক মহাস্থান মাজার সংলগ্ন বসতি এলাকায় যৌথবাহিনির অভিযান নাটোরের সিংড়ায় চাঁদা আদায়ের সময় গ্রেফতার ১জন ফকিরাপুলে সিটিজি ক্রাইম টিভির, নতুন হেড অফিস উদ্বোধন করেন আজগর আলী মানিক

শিবগঞ্জে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

আরিফুল ইসলাম, শিবগঞ্জ বগুড়াঃ 
বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলার দেউলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পিযুস কান্তি সাহার অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ (৭মে) বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারী, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী অংশ নেন।
মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষক পিযুস কান্তি সহকারী প্রধান শিক্ষক এ কে এম রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে তাকে হয়রানি করছেন। তার অনিয়ম ও দুর্নীতিকে সহযোগিতা না করায় তিনি সহকর্মীদের বিরুদ্ধেও অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
সহকারী শিক্ষক জাহেদ আলম বলেন, “প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকেই নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্ম দিয়েছেন। ম্যানেজিং কমিটি গঠন থেকে শুরু করে শিক্ষক নিয়োগ পর্যন্ত প্রতিটি ক্ষেত্রে জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে। নিয়মিত স্কুলে না এসে তিনি রাতে এসে হাজিরা খাতায় অনুপস্থিত দিনের স্বাক্ষর করেন।”
সহকারী শিক্ষক রাসেল মিয়া অভিযোগ করেন, “আমার নিয়োগের সময় প্রধান শিক্ষক আমার কাছে টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে অপারগতা জানালে তিনি আমাকে গালিগালাজ করেন। তিনি নিয়মিত অফিস করেন না, বরং সরকারি ছুটির দিনেই অফিসে থাকেন।”
সহকারী শিক্ষক দুলালুর রহমান দুলাল বলেন, “সহকারী প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে প্রধান শিক্ষক যে অভিযোগ এনেছেন তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। উল্টো প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধেই রয়েছে একাধিক অনিয়মের প্রমাণ। এর আগেও আমরা লিখিতভাবে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছি, কিন্তু তেমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।”
অফিস সহকারী জয় চক্রবর্তীও প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে সংহতি জানান।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান শিক্ষক পিযুস কান্তির ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১৫-১২৫২৪৩