বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৮ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
চৌদ্দগ্রামে টাকা আত্মসাত ঘটনায় প্রবাসীর বীরমুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে হয়রানির অভিযোগ চৌদ্দগ্রামে বিএনপির প্রীতি ফুটবল ম্যাচে দর্শকের ভীড় চৌদ্দগ্রামে বিএনপির বৈশাখী আনন্দ শোভাযাত্রা চৌদ্দগ্রামে বিভিন্ন কর্মসূচিতে নববর্ষ উদযাপন ফিলিস্তিনে বর্বর হামলার প্রতিবাদে এনায়েতপুরে খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল দুই শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেফতার এনায়েতপুরে ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন চৌদ্দগ্রামে ঘুমের ঘরে ড্রাইভার মিলন নিহত বাংলাদেশকে বিনিয়োগের স্বর্গরাজ্য বানাতে চায় এনসিপি মুজিববর্ষে ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের অভিযোগ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করল ভারত শিক্ষার্থীকে হত্যাচেষ্টা মামলায় তুরিন আফরোজ ৪ দিনের রিমান্ডে চৌদ্দগ্রাম পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ের এস এস সি পরীক্ষার্থীদের বার্ষিক মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘গ্লোবাল স্ট্রাইকে’ সংহতি প্রকাশ, র‍্যালী ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ফিলিস্তিনিদের পক্ষে চৌদ্দগ্রামে বিশাল বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস

তিন দশক আগে ১৯৯৪ সালে পাবনার ঈশ্বরদীতে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনাকে বহনকারী ট্রেনে গুলি ও বোমা হামলার অভিযোগে করা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সাজাপ্রাপ্ত সবাইকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এ বিষয়ে এক শুনানি নিয়ে নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি হামিদুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।
একই সঙ্গে রায়ের পর্যবেক্ষণে হাইকোর্ট বলেছেন, মামলাটি বিদ্বেষপূর্ণ। রায়ে পক্ষপাতিত্ব করেছে বিচারিক আদালত।

আদালতে আসামিদের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ।

মামলা সূত্রে জানা যায়,তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর রূপসা এক্সপ্রেস ট্রেনযোগে খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাচ্ছিলেন।
পথে সভা করার কথা থাকলেও বিএনপি নেতা জাকারিয়া পিন্টুসহ তার নেতৃত্বে মামলার অন্য আসামিরা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঈশ্বরদী স্টেশন এলাকায় ট্রেনে গুলি ও বোমা বর্ষণ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।

এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিনই একটি মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্ত শুরু করে সিআইডি। ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল ৫২ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়। এদের মধ্যে পাঁচজন মারা গেলে তাদের চার্জশিট থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
২০১৯ সালে ৩ জুলাই জাকারিয়া পিন্টুসহ ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত।
সেই সঙ্গে ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর মেয়াদ কারাদণ্ড ঘোষণা করা হয়।

পরে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি খালাস চেয়ে আপিল করেন আসামিরা।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১৫-১২৫২৪৩