বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
জুবায়েদ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জগন্নাথে শোক সভা জোবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে কাচালং সরকারি কলেজ ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ ববিতে বোটানির ছাত্র ইমনের বিরুদ্ধে ছাত্রীদের হেনস্তা ও উত্যক্তের অভিযোগ বাঘাইছড়িতে পাহাড়ি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের হামলায় চরম আতঙ্কে এলাকাবাসী বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম পবিপ্রবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন ত্রিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় চালক ও তাঁর সহকারী নিহত কুবিতে প্রথমবারের মতো আয়োজিত হচ্ছে শ্যামাপূজা শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে মা-বাবার ভূমিকা মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই বন্ধুর কুবিতে আব্দুল কাদের জিলানী (রহ.) এর মৃত্যুবার্ষিকী পালন ব্রাইট ইংলিশ টিচিং হোম-এ গাছ বিতরণ করে বিদায় অনুষ্ঠান লংগদু উপজেলা আইন শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের মঞ্চে জবি শিক্ষার্থী জুবায়েদের জানাজা সম্পন্ন নির্বাচন হচ্ছে গণতন্ত্রের প্রধান একটি জ্বালানিঃ রুহুল কবীর রিজভী কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ জন শিক্ষক পেলেন গবেষণা প্রণোদনা ঠাকুরগাঁওয়ে প্রয়াত স্কাউটারদের স্মরণে সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান জবি শিক্ষার্থী হত্যার বিচার দাবিতে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জবি ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার প্রতিবাদে পবিপ্রবিতে বিক্ষোভ মিছিল মুন্সিগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণে নারী ও শিশু অধিকার ফোরাম

আলিপুর মৎস্য বন্দরে এক ট্রলারে ধরা পড়লো ৬৫ মণ ইলিশ

 

মোঃ সোহাগ আহমেদ, কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ

পটুয়াখালীর আলিপুর মৎস্যবন্দরে এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ মাছ ধরা পড়েছে। এ ইলিশ বিক্রি হয়েছে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার টাকায়।

রোববার (১৩ জুলাই) দুপুরে এসব মাছ আলীপুরে মেসার্স খান ফিস নামে একটি আড়তে নিয়ে এলে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি হয়। এর আগে মাছগুলো শুক্র ও শনিবার কুয়াকাটা থেকে পূর্ব-দক্ষিণ দিকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে গভীর সমুদ্রে ধরা পড়ে।

জানা গেছে, এফবি সাদিয়া-২ নামের মাছ ধরা ট্রলারটি গত ৯ জুলাই আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে মাছ ধরতে যায়। সমুদ্রের বিভিন্ন এলাকায় জাল ফেললে কাঙ্ক্ষিত মাছগুলো ধরা পড়েছে।

মাছগুলো আলীপুর মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিয়ে এসে ৩টি আকারে আলাদা করা হয়। ১ কেজি ওজনের মাছ মণ প্রতি ৯৫ হাজার টাকা, ৬০০-৮০০ গ্রাম ওজনের মাছ প্রতি মণ ৭০ হাজার টাকা ও ৪০০-৫০০ গ্রাম ওজনের প্রতি মণ ৫৬ হাজার টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়াও অন্যান্য বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ১ লাখ ১৭ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ১৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

ট্রলারের মাঝি শাহাবুদ্দিন বলেন, ৯ জুলাই আলীপুর ঘাট থেকে ২৩ জন জেলে নিয়ে সমুদ্রে যাই। ফিশিং করতে করতে কুয়াকাটা সংলগ্ন গভীর সমুদ্রে জাল ফেলে মাছগুলো পেয়েছি। ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞার পরে দফায় দফায় বৈরী আবহাওয়ার কবলে পড়েছি বহুবার। এই প্রথম ভালো পরিমাণে মাছ পেয়েছি আলহামদুলিল্লাহ।

খান ফিসের ম্যানেজার মো. সাগর ইসলাম বলেন, অনেক দিন ধরে সাগরে খুব কম মাছ ধরা পড়ছে। বৈরী আবহাওয়া জেলেরা দিশাহারা হয়ে পড়ে। এই মাছ বিক্রি করে আগের লোকসান কিছুটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন জেলেরা।

এ বিষয়ে কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, দীর্ঘদিন নিষেধাজ্ঞা ও বৈরী আবহাওয়ায় জেলেরা লোকসানে জর্জরিত হয়েছেন। কিছুদিন ধরে ভালো পরিমাণ মাছ পেয়েছে। এটা নিষেধাজ্ঞার সুফলও বলা যায়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন

2025 © জনপদ সংবাদ কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত

প্রয়োজনে যোগাযোগঃ ০১৭১২-০৬৮৯৫৩